সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর। যিনি মানব জাতিকে আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। “দিন বদলের বইছে হাওয়া, শিক্ষা আমার প্রথম চাওয়া” এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমরা বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কোমলমতি শিক্ষার্থীর এক ক্ষুদ্র অংশকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি, মানুষকে মানব সম্পদে পরিণত করার মহান ব্রত সামনে রেখে। বাংলাদেশ সরকারের আরোপিত পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে ভবিষ্যতের সুনাগরিক গড়ার প্রয়াসে উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের এ ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ। আজকের শিশু আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক, সাহিত্যিক, গবেষক। উন্নত মানব সম্পদ ও সুশিক্ষিত এক জাতি গঠনের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে শিক্ষার্থী, শিক্ষক- শিক্ষিকা, অভিভাবক ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আজ আমাদের এ বিদ্যাপীঠ উন্নয়নের পথে ক্রমাগত এগিয়ে চলেছে। এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকুক, স্রাষ্টার কাছে এ আমার ঐকান্তিক কামনা। পরিশেষে, ‘এ. কে. স্কুল এন্ড কলেজ' এর পথ চলা যাতে নিষ্কণ্টক হয় সে জন্য সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুল ইসলাম মনু ( এমপি )
মাননীয় সংসদ সদস্য, ঢাকা-০৫
একবিংশ শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রথম সোপান হলো শিক্ষার্থী। সুশিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নতি লাভ করছে পারে না। সুশিক্ষার মাধ্যমে তৈরি হয় সৎ, দেশপ্রেমিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সুনাগরিক। সুশিক্ষা ছাড়া মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম, মানবতা ও নৈতিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটানো সম্ভব নয়। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ রূপে গড়ার ক্ষেত্রে যুগোপযোগী ও প্রযুক্তি নির্ভর মানসম্মত শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। সকলকেই যৌতুক, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং, মাদক, জঙ্গী, সন্ত্রাস, ক্যাসিনো ইত্যাদি সামাজিক সমস্যার বিরুদ্ধে সদা সচেতন থাকতে হবে। নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের আধুনিক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ঢাকা-৫ নির্বাচনি এলাকাকে শিক্ষা জোন হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এ. কে. স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষাকে সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে একটি নতুন কলেজ ক্যাম্পাস খোলা হয়েছে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটির ক্যাম্পাস সংখ্যা ০৩। 'সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও পরিচালনা পরিষদের সবাই একযোগে কাজ করে এ প্রতিষ্ঠানকে আধুনিক বিশ্বমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী।
মোঃ আতিকুর রহমান মিন্টু (সভাপতি)
এ.কে. স্কুল এন্ড কলেজ
প্রিয় ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা, ও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সদস্যগণ,
এ.কে. স্কুল এন্ড কলেজ এখন একটি নতুন দিনের আগামীতে যাচ্ছে, এবং আমরা এখানে একটি নতুন দিনের স্থাপনা নির্মাণ করছি - একটি ডিজিটাল ও স্মার্ট ক্যাম্পাস। আমরা একটি এককীকৃত ও তথ্যপ্রযুক্তির প্রযুক্ত প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে চলেছি যাতে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা প্রযুক্তির সাথে সাথে সহজেই সংযুক্ত করা যায়।
আমাদের উদ্দেশ্য হলো আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের একটি আধুনিক ও প্রযুক্তিপর্যাপ্ত শিক্ষা পরিবেশ প্রদান করা, যা তাদের জীবনের প্রাধান্যতা এবং পেশাদান সাফল্যে সাহায্য করবে। আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা প্রযুক্তির পরিধি আরও বাড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি, যাতে আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একটি সহজেই যোগাযোগ সাধন করতে পারে।
আমরা একটি নিষ্ঠাবান শিক্ষা সম্প্রদায় তৈরি করতে চাই, যেখানে আপনি একটি বিশেষ অভিজ্ঞতা অবলম্বন করতে পারবেন, এবং আমরা সম্পূর্ণ প্রযুক্তিপর্যাপ্ত পরিবেশ প্রদান করতে সক্ষম থাকতে পারব।
অত্যন্ত গর্বিত এবং সমৃদ্ধিপূর্ণ পরিবারের সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির সবার প্রতি আভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমদের এই পথে সাথে থাকার জন্য আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আশা করি।
ধন্যবাদ,
মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন
অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত)
এ.কে. স্কুল এন্ড কলেজ
বিদ্যালয় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার্জনের একটি সুপ্রশস্ত পরিমন্ডল। জ্ঞানের পবিত্র আলো জ্বালিয়ে যে বিদ্যালয়টি বহুদিন ধরে মানুষ গড়ার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখে যাচ্ছে তার নাম এ. কে. উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয় বহু কৃতি ছাত্র- ছাত্রী তৈরী করেছে।